প্রকল্পের নাম |
সামুদ্রিক মৎস্য গবেষণা জোরদারকরণ ও অবকাঠামো উন্নয়ন |
|
প্রকল্প পরিচালকের নাম ও ছবি |
শাহনূর জাহেদুল হাসান |
![]() |
প্রকল্প পরিচালকের কার্যালয় |
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট সামুদ্রিক মৎস্য ও প্রযুক্তি কেন্দ্র, কক্সবাজার মোবা: ০১৭৪৫-৭৯৭৯৭৯ ইমেইল: sunny _hasan@yahoo.com |
|
উদ্যোগী মন্ত্রণালয় |
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় |
|
বাস্তবায়নকারী সংস্থা |
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট |
|
প্রকল্প বাস্তবায়নকাল |
জুলাই ২০১৬ - জুন ২০২১ |
|
প্রকল্প ব্যয় (লক্ষ টাকা) |
মোট জিওবি প্রকল্প সাহায্য ৪৯৩০.৭২ ৪৯৩০.৭২ - |
|
প্রকল্পের অর্থায়ন |
জিওবি |
|
প্রকল্প এলাকা |
সামুদ্রিক মৎস্য ও প্রযুক্তি কেন্দ্র, কক্সবাজার |
|
প্রকল্পের উদ্দেশ্য |
|
|
প্রকল্পের পটভূমি |
বাংলাদেশের মৎস্য উৎপাদনে সামুদ্রিক মৎস্য খাতের অবদান ১৮ শতাংশ। আর্টিশ্যানাল ফিসিং এর মাধ্যমে আহরিত মাছের আবদান এর মধ্যে ৯০ শতাংশ। সামুদ্রিক মৎস্য সেক্টরের উপর নির্ভর করে প্রায় ৫.০ লক্ষ লোক প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। ১৯৭৫-৭৬ সালে বঙ্গোপসাগরে যান্ত্রিক মৎস্য আহরণ শুরু হওয়ার পর থেকে অদ্যাবধি ফিসিং প্রচেষ্টার পরিমাণ ২৫৮% বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায় যে, বিভিন্ন মাধ্যমে আহরিত মাছের পরিমাণ দিনদিন কমে যাচ্ছে। সম্প্রতি সমুদ্র জয়ের ফলে বাংলাদেশ মেরিটাইম সীমানায় আরো ১.১৮ লক্ষ বর্গ কি.মি এলাকায় মৎস্য সম্পদ অন্বেষণ, আহরণ, সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার অধিকার লাভ করায় ভবিষ্যতে সামুদ্রিক মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির একটি নতুন ক্ষেত্র তৈরী হয়েছে। অন্যান্য জাতীয় প্রাকৃতিক সম্পদের ন্যায় সামুদ্রিক মৎস্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় সম্পদ। অথচ যথাযথ আহরণ কৌশল, সংরক্ষণ ও টেকসই ব্যবস্থাপনার অভাবে এ খাতের উন্নয়ন ব্যাহত হচ্ছে এবং জাল প্রতি মাছ আহরণের পরিমাণ দিনদিন কমে যাচ্ছে। সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের টেকসই আহরণ, সঠিক ব্যবহার ও চাষ ব্যবস্থাপনা কৌশল দেশে অভ্যন্তরীণ অর্থনীতি ও রপ্তানী খাতে রাজস্ব বৃদ্ধিসহ জনসাধারণের নতুন কর্মক্ষেত্র সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। এই সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার ফলে দেশে অপুষ্টিজনিত সমস্যা সমাধানেরও নতুন দিগন্ত উম্মেচিত হতে পারে। উল্লিখিত প্রেক্ষাপটে দেশের সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের উন্নয়নকল্পে সম্পূর্ণ জিওবি অর্থায়নে ৪৯৩০.৭২ লক্ষ টাকায় আলোচ্য প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে। |